14.4 C
Sydney

রাজনীতিনির্দলীয় সরকার ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে যাবে না, মির্জা ফখরুল ইসলাম

নির্দলীয় সরকার ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে যাবে না, মির্জা ফখরুল ইসলাম

প্রকাশের তারিখঃ

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না। আমরা যাব না। ২০১৪ সালের মতো নির্বাচন হতে দেব না। এটা সাফ কথা। আমাদের একমাত্র দাবি, এ সরকারের পদত্যাগ। সরকারকে পদত্যাগ করে সংসদ ভেঙে দিতে হবে। স্বেচ্ছায় পদত্যাগ না করলে এবার ফয়সালা হবে রাজপথেই?।’

বিএনপির সংসদ-সদস্যরা সংসদ থেকে পদত্যাগে প্রস্তুত আছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘হারুন প্রস্তুত আছেন দল নির্দেশ দিলে পদত্যাগ করবেন। রুমিন প্রস্তুত আছেন, জাহিদুর আছেন, তারা দলের নির্দেশ পেলে পদত্যাগ করবেন।’ সরকার সবকিছু খেয়ে ফেলছে অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, এরা সর্বভুক সরকার। সব গিলে খেয়ে ফেলেছে। কিছুই বাকি রাখেনি। দুর্ভিক্ষ হলে এজন্য শেখ হাসিনা ও তার সরকার দায়ী থাকবে।

শনিবার রংপুরের কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে বিভাগীয় গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি ।

এদিকে গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে রংপুরে পরিবহণ বন্ধ ছিল। সব বাধা উপেক্ষা করে বিভাগের ৮ জেলার বিভিন্ন উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড থেকে নেতাকর্মীরা বানের স্রোতের মতো সমাবেশে যোগ দেন। দুপুর নাগাদ সমাবেশের মাঠ ছাড়িয়ে নেতাকর্মীদের উপস্থিতি আশপাশের সড়কে ছড়িয়ে পড়ে।

স্থানীয় বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিগত সময়ে রংপুরে বিএনপির কোনো সমাবেশে এত নেতাকর্মীর উপস্থিতি দেখা যায়নি। সবার অনুমানের চেয়ে লোকসমাগম বেশি হয়েছে। নেতাদের বক্তব্যেও ছিল সেই সুর। তারা বলেন, রংপুরে বিএনপি আর আগের মতো নেই। এ গণসমাবেশের মধ্য দিয়ে এ এলাকায় ধানের শীষের বীজ বপন হলো। ভবিষ্যতে এ বিভাগ হবে বিএনপির ঘাঁটি। রংপুর বিভাগের সন্তান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার বক্তব্যে বলেন, রংপুরবাসী অসাধ্যকে সাধন করেছে।

বক্তব্যের শুরুতে মির্জা ফখরুল ইসলাম রংপুরের আঞ্চলিক ভাষায় বলেন, ‘কেন আছেন বাহে? ভালা আছেন তো? আমরা রংপুর বিভাগের চাওয়াল। শত নির্যাতন উপেক্ষা করে আমরা রংপুরে ভালো থাকিমু। তিন দিন অমানবিক পরিশ্রম করে, অমানবিক পরিস্থিতিতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে বিপ্লবের সমাবেশে পরিণত করেছেন।’

তিনি বলেন, সরকার বলছে তারা জনগণকে ভয় পায় না। ভয় না পেলে গাড়ি বন্ধ করে কেন? চাপাতি দিয়ে ও গুলি করে নেতাকর্মীদের হত্যা করে কেন? তারা সভা-সমাবেশ করতে দেয় না। তাদের লোকেরা কথায় কথায় পিস্তল, হকিস্টিক, রামদা, লাঠি নিয়ে বেরিয়ে আসে। এটা হতে দেব না। মানুষ এখন রুখে দেবে। ওই বন্দুক, পিস্তল, লাঠি, রিভলভার, হকিস্টিক-সব ভেঙে চুরমার করে দেবে। মানুষ জেগে উঠেছে। সরকারের পতন ঘটাবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, ১৫ বছর ধরে সরকার নির্যাতন করছে, সব অর্জন ধ্বংস করে দিয়েছে। বয়স্ক ভাতাতেও ভাগ নেয়। সবদিকে চুরি, চুরি আর চুরি। রাস্তাঘাট, ব্রিজ, কালভার্ট, আশ্রয়ণ প্রকল্পেও চুরি করছে। সর্বভুক সরকার, সব খেয়ে ফেলছে।

মুনতাসির মামুনের লেখা নাটক মুনতাসির ফ্যান্টাসির একটি চরিত্রের সঙ্গে সরকারের তুলনা করে তিনি বলেন, সেখানে একজন ছিল যে যা পায় তা-ই খেয়ে ফেলে। তার শুধু ক্ষিধা লাগে। সে কাগজপত্র খেয়ে ফেলেছে। টেবিল, চেয়ার সব খেয়ে ফেলেছে। এই সরকার তার মতো সর্বভুকে পরিণত হয়েছে। সব গিলে খেয়ে ফেলছে। আর কিছু বাকি রাখেনি।

নির্বাচন-পরবর্তী জাতীয় সরকার গঠনের কথা পুনর্ব্যক্ত করে তিনি বলেন, আন্দোলনরত সব দলকে নিয়ে জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠন করা হবে। দেশের অর্থনীতিসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান সংস্কার করা হবে। দুর্নীতি বন্ধ করা হবে। যুব সমাজের জন্য ব্যাপক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা হবে।

বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে হামলা-মামলার চিত্র তুলে ধরে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ৩৫ লাখ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়েছে। ৬ শতাধিক গুম করেছে। তারা কেউ ফিরে আসেনি। আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে গ্রেফতার করেছে। এখনো তাদের মুক্তি দেয়নি।

প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘আজ জাতি কঠিন দুঃসময়ের মধ্যে আছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দেশে দুর্ভিক্ষ হবে। কেন দুর্ভিক্ষ হবে। দুর্ভিক্ষ হলে এর দায় শেখ হাসিনা ও তার সরকারকে নিতে হবে। ৭৪ সালে তার বাবা শেখ মুজিবুর রহমানের আমলেও দুর্ভিক্ষ হয়েছে। রংপুরের বাসন্তী লজ্জা নিবারণের কাপড় পায়নি। তাহলে এতদিন সরকার কী করল? দেশ নাকি সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও কানাডা হয়ে গেছে। কিন্তু ৪২ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে। ৩০ শতাংশ মানুষ খাদ্য সংকটে আছে।’

নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধির কথা উল্লেখ করে বলেন, ১০ টাকায় চাল খাওয়ানোর কথা বলে এখন ৯০ টাকায় খাওয়াচ্ছে। ডিমের দাম ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকা। চিনি ১৩০ টাকা। অথচ প্রধানমন্ত্রী জনগণকে ধৈর্য ধরতে বলছেন। অল্প খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। অথচ তারা বারবার বিদেশ যাচ্ছেন। মানুষ বিদ্যুৎ পাচ্ছে না। অথচ তারা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রুমে বসে আরাম করছেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, সরকার বলছে, জঙ্গিবাদ নাকি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। এটা আরেক চক্রান্ত শুরু হয়েছে। ওই অস্ত্র ভোঁতা হয়ে গেছে। এটা আর চলবে না। মানুষ সরকারের আসল চেহারা চিনে ফেলেছে। বিদেশিরাও বিভিন্ন রিপোর্টে বলছে, সরকারের কথা বিশ্বাস করা যায় না। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, বাংলাদেশে নির্বাচন সুষ্ঠু হয় না। দেশে মানবাধিকার নেই।

জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, নেতাকর্মীদের ওপর হামলার প্রতিবাদ ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিভাগীয় শহরে গণসমাবেশ করছে বিএনপি। এর আগে চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও খুলনায় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ তিন সমাবেশেই বাধা দেওয়ার ঘটনা ঘটে। খুলনায় ডাকা হয় পরিবহণ ধর্মঘট। রংপুরেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে এটা ধরে নিয়েই প্রস্তুতি নেয় বিএনপি।

এদিকে উত্তেজনা থাকলেও শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে গণসমাবেশ। অন্য বিভাগীয় সমাবেশে ক্ষমতাসীনরা বাধা দিলেও রংপুর ছিল ব্যতিক্রম। কোথাও আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের পক্ষ থেকে শক্তির মহড়া ছিল না। বিএনপির নেতাকর্মীদের বাধা কিংবা হামলার ঘটনা ঘটেনি। শুক্রবার থেকেই পুরো শহরে বিএনপি নেতাকর্মীদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু আওয়ামী লীগ শহরে পালটা শোডাউন করেনি। বিএনপির স্থানীয় নেতাকর্মীরাও আওয়ামী লীগের এ ভূমিকার প্রশংসা করেন। তবে পুলিশ একটু বাড়াবাড়ি করেছে বলে অভিযোগ তাদের। কোথাও কোথাও নেতাকর্মীদের আসতে বাধা দেওয়াসহ বাসা ও আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে হয়রানি করে। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে এসব অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলা হয়েছে, সমাবেশে কোনো বাধা দেওয়া হয়নি। সার্বিক সহযোগিতা করা হয়েছে। আমরা যা করেছি তা নিরাপত্তার স্বার্থেই।

বিভিন্ন জেলা থেকে আগত নেতাকর্মীরা জানান, রংপুর দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিভাগ। তাই এ সমাবেশে সর্বোচ্চ উপস্থিতি নিশ্চিতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়। মহাসচিবের নিজ জেলা ঠাকুরগাঁও থেকে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী নানা বাধা উপেক্ষা করে সমাবেশে যোগ দেন।

শনিবার ভোরে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে আগত নেতাকর্মীরা ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে নির্দিষ্ট স্থানে জড়ো হন। এরপর মিছিল নিয়ে তারা সমাবেশ স্থলে যান। একপর্যায়ে নেতাকর্মীদের উপস্থিতি পশ্চিমে ডিসি ব্যাংকের মোড়, পূর্বে পায়রা চত্বর পর্র্যন্ত ছড়িয়ে যায়।

দুপুর ২টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও দুপুর ১২টার দিকেই আনুষ্ঠানিকভাবে সমাবেশ আরম্ভ হয়। গণসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সামসুজ্জামান শামু। জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আনিসুর রহমান লাকু ও মহানগরের সদস্য সচিব মাহফুজ উন নবী ডনের সঞ্চালনায় গণসমাবেশে আরও বক্তব্য দেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব হারুনুর রশিদ এমপি, জনসমাবেশ বাস্তবায়নের সমন্বয়ক আসাদুল হাবিব দুলু, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম রিজু, কেন্দ্রীয় নেতা আনিসুজ্জামান খান বাবু, রংপুর বিভাগ বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক, ড্যাব মহাসচিব ডা. আবদুস সালাম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানি, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুনায়েম মুন্না, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, ছাত্রদলের সভাপতি রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ প্রমুখ। এছাড়া বিভাগের বিভিন্ন জেলার নেতা ও পুলিশের গুলিতে চোখ হারানো ছাত্রদলের স্থানীয় নেতা মো. তুষার আহমেদ বক্তব্য দেন।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আগে শুনেছি বিরোধী দল সরকারি দলের বিরুদ্ধে অবরোধ দেয়। এখন সরকারি দল বিরোধী দলের বিরুদ্ধে অবরোধ দিচ্ছে। এতেই বোঝা যায় আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ভিত্তি নেই। এরা জনগণকে ভয় পায়। ডানে-বামে না তাকিয়ে বিপ্লব ঘটিয়ে এদের পতন ঘটাতে হবে। অন্য কোনো দিকে মনোযোগ দেওয়ার সুযোগ নেই। দুর্ভিক্ষের আগেই সরকার বিদায় নেবে।

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, রাস্তাঘাট বন্ধ করে যে জনসমাবেশ ঠেকানো যায় না সেটি বিএনপি প্রমাণ করেছে। এরা জোর করে দেশ শাসন করছে। আওয়ামী লীগের ইতিহাস কিন্তু জনগণ ঠকানোর ইতিহাস। এরা জামায়াতকে নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আন্দোলন করেছিল। খালেদা জিয়া জনগণের মতামতের গুরুত্ব দিয়ে সেটি মেনে নিয়ে বিরোধী দলের নেতা হয়েছেন। যে দৃষ্টান্ত খালেদা জিয়া দেখিয়েছিলেন সেটা শেখ হাসিনা দেখাতে পারছেন না। তাই তাকে সরাতে হবে।

সেলিমা রহমান বলেন, জনগণ ফুঁসে উঠলে তাদের কখনো দমিয়ে রাখা যায়নি। এবারও দমিয়ে রাখতে পারেনি। এবার আপনাদের পতন কেউ ঠেকাতে পারবে না। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এ সরকারের পতন ঘটানো হবে।

 

সর্বশেষ

spot_img

জনপ্রিয়

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

spot_img

ডেইলি মার্ক নিউজে জনপ্রিয়

ভারত-বাংলাদেশের যৌথ অংশগ্রহণে ব্রেমেনে রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী উদযাপন

মো. নাজিম উদ্দীন, ব্রেমেন প্রতিনিধি: বিশ্বসাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রতিভা...

উজবেকিস্তানের সাথে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনে গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পারস্পরিক স্বার্থে উজবেকিস্তানের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ...

প্রধানমন্ত্রী আগামী সেপ্টেম্বরে ভারত সফর করবেন বলে আশা করা হচ্ছে : মোমেন

পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী...

অস্ট্রেলিয়ায় ঈদুল ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির কোগরার ফ্রাই রিজার্ভ ও মিন্টুতে আজকের ঈদুল ফিতরের...

ডেইলি মার্ক নিউজে সর্বশেষ
Latest

রোহিঙ্গা বিষয়ে আসিয়ানে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সিঙ্গাপুরের প্রতি ঢাকার আহ্বান

পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন রোহিঙ্গা ইস্যুতে টেকসই...

একনেকে ১,২২২.১৪ কোটি টাকার ৪টি প্রকল্প অনুমোদন

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) আজ মোট চারটি...

আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে বিএনপি’র সমাবেশ শুরু

আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) আয়োজিত...

মানবাধিকার লঙ্ঘনের তথ্য দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং দলের

বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের আমন্ত্রণে জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরের একটি ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং...